আমি যখন বলি বাংলাদেশে জ্ঞানচর্চার স্থান সবার নিচে, তখন তা একটি শ্রেণীকে নির্দেশ করে। সে শ্রেণীটি জ্ঞানচর্চার ক্ষমতা রাখে। অর্থাৎ শিক্ষিত একটি শ্রেণী_ যারা দেশ শাসন করেন, শিক্ষাদান করেন, বিচার করেন, ভালো-মন্দের মানদণ্ড নির্মাণ করেন, আইন রচনা করেন এবং প্রয়োজনে তারা সে আইন ভঙ্গও করেন। এই শ্রেণীর সবচেয়ে পছন্দের পেশা রাজনীতি অর্থাৎ ক্ষমতা দখল। কারণ ক্ষমতাই সম্পদ আহরণের প্রধান খুঁটি। সেই ক্ষমতা দখলের যূপকাষ্ঠে তারা সবকিছু বিসর্জন দিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করেন না। ধর্ম, নৈতিকতা, শিক্ষা, সুবিচার, ভালো-মন্দের সর্বজনীন মানদণ্ড কোনো কিছুই তাদের ক্ষমতা দখলের রাজনীতির কাছে রেহাই পায় না। ধর্ম তার আদর্শ হারায়, নৈতিকতা নীতিচ্যুত হয়, শিক্ষা জ্ঞানচর্চার লক্ষ্যচ্যুত হয়ে সম্পদ আহরণের পণ্যে পরিণত হয়, কুবিচারের পাঁকে সুবিচারের মৃত্যু হয়, ভালো ও মন্দ পরস্পরের স্থান বদল করে মানুষকে বিভ্রান্ত করে। এই শ্রেণীর কাছে রাজনীতিই মুখ্য_ জ্ঞানচর্চা নিতান্তই গৌণ বিষয়। সে রাজনীতির কাছে কেবল ধর্ম, নৈতিকতা, জ্ঞানচর্চা, ভালো-মন্দের সর্বজনস্বীকৃত ধারণাই মার খায় না, যে গণতন্ত্রের জন্য তাদের মুখে সব সময় খৈ ফোটে, সে গণতন্ত্রও তাদের ক্ষমতা দখলের রাজনীতির যূপকাষ্ঠে মৃত্যুবরণ করেছে। পাঁচ বছর পর পর ভোট দেওয়ার রেওয়াজ চালু হয়েছে, সেই থেকে এদেশের গণতন্ত্রের অন্তর্জলী যাত্রাও শুরু হয়েছে। তার আগে তো অফিসিয়াল গণতন্ত্রই ছিল না, ছিল সামরিকতন্ত্র। মানুষ গালি দিত 'সামরিক স্বৈরতন্ত্র' বলে। জনগণ সে 'সামরিক স্বৈরতন্ত্র' উৎখাত করে এলিট শ্রেণীর 'গণতান্ত্রিক' শাসন চালু করেছে। বড় আশায় বুক বেঁধেছিল এ দেশের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ। কিন্তু তারা আজ বুঝতে পারেন যে 'সামরিক স্বৈরতন্ত্রের' সিংহাসন ধ্বংস করে তারা যে 'গণতান্ত্রিক শাসন' কায়েম করেছেন, তাদের মনের মধ্যে 'সামরিক স্বৈরতন্ত্রের' সেই 'সিংহাসনটি' ঘাপটি মেরে বসেছিল। ১৯২৩ সালে কাহলিল জিবরান সেই সত্যটি সুন্দরভাবে প্রকাশ করেছিলেন_ 'তুমি যদি কোনো স্বৈরশাসককে ধ্বংস করতে চাও, প্রথমে দেখ তোমার মধ্যে তার সে সিংহাসনটি ধ্বংস হয়েছে কি-না।'
বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে আজ যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, তা আমাকে কাহলিল জিবরানের 'দ্য প্রফেট' কবিতাটির কথা মনে করিয়ে দিল। লেখকের জন্ম 'মাউন্ট লেবাননে'। দ্য প্রফেট বইটি প্রকাশিত হয় ১৯২৩ সালে। জিবরান একাধারে কবি, দার্শনিক ও চিত্রশিল্পী। অনেকে তাকে বিশ শতকের 'দান্তে' বলে মনে করেন। যখন স্কুলে পড়ি সম্ভবত মাসিক মোহাম্মদীতে তার বঙ্গানুবাদ পড়ে ভেবেছিলাম একজন মুসলমান লেখক নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। পরে জানতে পারি তিনি মুসলমান নন। একজন খ্রিস্টান। আরবি নামই আমার সেই বিভ্রান্তির কারণ।
'দ্য প্রফেট' কবিতাটির নায়ক ঈশ্বরের অতি প্রিয় ও পছন্দের। ১২ বছর ধরে ওরফালেস নামের এক শহরে বাস করছেন তার জাহাজের ফিরে আসার অপেক্ষায়। ১২ বছর পর কোনো একদিন দিগন্তরেখায় তার জাহাজের মাস্তুল দেখা গেল। তিনি জাহাজে ওঠার আয়োজন শুরু করলেন। তখন 'আনন্দ ও দুঃখভারাক্রান্ত' শহরের সব মানুষ তার সামনে জড়ো হয়। আল-মিত্রা নামের যে নারী তার ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন, তিনি সবার জন্য তাকে কিছু উপদেশ দেওয়ার অনুরোধ জানান। আল-মিত্রা নিজে ভালোবাসা ও বিয়ে সম্পর্কে জানতে চান। তারপর একে একে অনেকে আসতে থাকেন তাদের প্রশ্ন নিয়ে। এক মা তার শিশুকে বুকে জড়িয়ে শিশুদের উদ্দেশে কিছু বলতে অনুরোধ করেন। তিনি তাকে বলেন, 'তোমার সন্তানেরা তোমার সন্তান নয়। প্রবহমান জীবনের পুত্র-কন্যা তারা। যদিও তারা তোমার সঙ্গে বাস করে কিন্তু তারা তোমার সম্পত্তি নয়। তোমার মাধ্যমে তারা এসেছে এ কথা ঠিক, কিন্তু তোমার থেকে তারা আসেনি, তুমি তোমার ভালোবাসা তাদের দিতে পার কিন্তু তোমার চিন্তা নয়, কারণ তাদের কাছে আছে তাদের নিজস্ব চিন্তাধারা। থাকবার জন্য তুমি তাদের দেহকে গৃহ দিতে পার, কিন্তু তাদের আত্মাকে নয়।'
স্বাধীনতা সম্পর্কে তিনি বলেন, তোমার স্বাধীনতা যখন তার সব প্রতিবন্ধকতামুক্ত হয়, তখন তা বৃহত্তর স্বাধীনতার জন্য অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। মোটা দাগে পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত_ একদল শাসন করে, অন্যদল শাসিত হয়। শাসকশ্রেণীর বিরুদ্ধে শাসিত শ্রেণীর ক্ষোভ ক্রমশ পুঞ্জিভূত হয়। এক সময় বিপ্লবের মধ্যদিয়ে শাসক শ্রেণীর পতন হয় এবং শাসিত শ্রেণীর পক্ষে কিছু মানুষ ক্ষমতায় বসে। দেখা যায় তারাও একসময় পূর্বের শাসক শ্রেণীর মতো শোষক শ্রেণীতে পরিণত হয়েছে এবং শোষিত শ্রেণী তাদের বিরুদ্ধে আবার আন্দোলন-সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়েছে। ফলে তারাও একসময় ক্ষমতাচ্যুত হয় এবং শোষিত শ্রেণীর মধ্য থেকে আবার কিছু মানুষ শাসকের মসনদে বসে। এভাবে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হতেই থাকে।
আত্মজ্ঞান সম্পর্কে তিনি বলেন, 'এ কথা বলো না যে আমি সত্য খুঁজে পেয়েছি, বরং বলো যে আমি একটি সত্য খুঁজে পেয়েছি। এ কথা বলো না যে আমি আত্মার পথের সন্ধান পেয়েছি বরং বলো, পথে হাঁটতে হাঁটতে আমি আত্মার সাক্ষাৎ পেয়েছি।' অনেকগুলো সত্যের মাত্র একটি আমি পেয়েছি। সত্যে পেঁৗছানোর ভিন্ন ভিন্ন পথ রয়েছে। আমাদের হয়তো একটি বা দুটি পথ জানা আছে। অন্যগুলো অজানা।
এক নারী যখন তার কাছে সুখ-দুঃখ সম্পর্কে জানতে চান তিনি বলেন, সুখ-দুঃখ পরস্পরের পরিপূরক। সুখ থেকে দুঃখ আলাদা করা যায় না। তারা একই সঙ্গে আসে" যখন একজন তোমার সঙ্গে টেবিলের কাছে একাকী বসে আছে, মনে রেখ অন্যজন তোমার বিছানায় শুয়ে ঘুমাচ্ছে।
ষাঁড় যখন তার জোয়ালকে ভালোবাসে এবং হরিণ বা হরিণসদৃশ প্রাণীকে জঙ্গলের ঘৃণ্য ভবঘুরে প্রাণী হিসেবে গণ্য করে তখন কী হবে? খোলস পরিবর্তনে ব্যর্থ বৃদ্ধ সাপ যখন অন্যদের ন্যাংটা ও নির্লজ্জ বলে? এবং যিনি সবার আগে বিয়েবাড়িতে হাজির হন এবং অতি ভোজনের ক্লান্ত শরীর নিয়ে ফিরে যাওয়ার সময় বলেন, পুরো ভোজনানুষ্ঠান নির্যাতনমূলক এবং আয়োজকরা আইন ভঙ্গকারী?
নতুন শ্রেণী যখন ক্ষমতার সিংহাসন দখল করে তখন সে নিজের ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করার জন্য আর এক প্রস্থ নতুন আইন তৈরি করে। কাজেই আইন মানুষই তৈরি করে মানুষের স্বাধীনতা হরণ করার উদ্দেশ্যে। কিন্তু ভরত পাখির গান যেমন স্তব্ধ করা যায় না, তেমনি মানুষের স্বাধীনতা স্পৃহাকে নিশ্চিহ্ন করা যায় না।
কর্ম সম্পর্কে তিনি বলেন, 'আকাঙ্ক্ষা ছাড়া জীবন অন্ধকার। কিন্তু জ্ঞান ছাড়া সব আকাঙ্ক্ষা অন্ধ। আবার কর্ম ছাড়া সব জ্ঞান অর্থহীন। কিন্তু ভালোবাসা ছাড়া সব কর্মই অসার। তুমি যদি ভালোবেসে কোনো কাজ করো তাহলে তুমি নিজের সঙ্গে, অন্যের সঙ্গে, ঈশ্বরের সঙ্গে একাত্ম হবে।'
আকাঙ্ক্ষা, জ্ঞান, কর্ম, ভালোবাসা ও ঈশ্বরের মধ্যে কোনো পার্থক্যরেখা টানা যায় না। আকাঙ্ক্ষা, জ্ঞান, কর্ম ও ভালোবাসার মধ্যেই বাস করেন ঈশ্বর।
তোমার প্রয়োজন ও আনন্দের জন্য তুমি যা তৈরি করেছ তার সবকিছু নিয়ে তুমি সেখানে প্রবেশ করো। কারণ তুমি স্বপ্ন-কল্পনায় তোমার অর্জনের ঊধর্ে্ব উঠতে পার না কিংবা তোমার বিনয় তাদের নৈরাজ্যকে স্পর্শ করতে পারে না।
মানুষ ও তার কাজকেই তিনি সবার ওপরে স্থান দিয়েছেন। কাজের মধ্য দিয়েই মানুষে-মানুষে এবং মানুষে-ঈশ্বরে মিলন ঘটে, যদি সেই কাজের সঙ্গে ভালোবাসা নিবিড়ভাবে গ্রথিত থাকে। এক কথায় তিনি মানব ধর্মকেই উচ্চতম আসনে স্থান দিয়েছেন। সমগ্র কবিতাটি পড়লে বোঝা যায় ধর্ম বলতে তিনি কী বোঝেন। মধ্যযুগের কবি চণ্ডীদাসের সঙ্গে তার অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটে যায়। সেই সঙ্গে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের। তারা সমসাময়িক। প্রায় একই সময়ে তারা বলেছেন_ প্রত্যেকের হৃদয়ই সবচেয়ে বড় উপাসনালয়। ঈশ্বর মানুষের হৃদয়েই বাস করেন। তাকে খুঁজতে বাইরে কোনো উপাসনালয়ে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। মন নামক 'উপাসনালয়েই' ঈশ্বরের বাস। কোনো গ্রন্থে নয়, বাইরের কোনো উপাসনালয়েও নয়। এখানে চণ্ডীদাস, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ও জিবরান এক মোহনায় এসে মিলিত হন।
আত্মজ্ঞান সম্পর্কে তিনি বলেন, 'এ কথা বলো না যে আমি সত্য খুঁজে পেয়েছি, বরং বলো যে আমি একটি সত্য খুঁজে পেয়েছি। এ কথা বলো না যে আমি আত্মার পথের সন্ধান পেয়েছি বরং বলো, পথে হাঁটতে হাঁটতে আমি আত্মার সাক্ষাৎ পেয়েছি।' অনেকগুলো সত্যের মাত্র একটি আমি পেয়েছি। সত্যে পেঁৗছানোর ভিন্ন ভিন্ন পথ রয়েছে। আমাদের হয়তো একটি বা দুটি পথ জানা আছে। অন্যগুলো অজানা।
এক নারী যখন তার কাছে সুখ-দুঃখ সম্পর্কে জানতে চান তিনি বলেন, সুখ-দুঃখ পরস্পরের পরিপূরক। সুখ থেকে দুঃখ আলাদা করা যায় না। তারা একই সঙ্গে আসে" যখন একজন তোমার সঙ্গে টেবিলের কাছে একাকী বসে আছে, মনে রেখ অন্যজন তোমার বিছানায় শুয়ে ঘুমাচ্ছে।
ষাঁড় যখন তার জোয়ালকে ভালোবাসে এবং হরিণ বা হরিণসদৃশ প্রাণীকে জঙ্গলের ঘৃণ্য ভবঘুরে প্রাণী হিসেবে গণ্য করে তখন কী হবে? খোলস পরিবর্তনে ব্যর্থ বৃদ্ধ সাপ যখন অন্যদের ন্যাংটা ও নির্লজ্জ বলে? এবং যিনি সবার আগে বিয়েবাড়িতে হাজির হন এবং অতি ভোজনের ক্লান্ত শরীর নিয়ে ফিরে যাওয়ার সময় বলেন, পুরো ভোজনানুষ্ঠান নির্যাতনমূলক এবং আয়োজকরা আইন ভঙ্গকারী?
নতুন শ্রেণী যখন ক্ষমতার সিংহাসন দখল করে তখন সে নিজের ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করার জন্য আর এক প্রস্থ নতুন আইন তৈরি করে। কাজেই আইন মানুষই তৈরি করে মানুষের স্বাধীনতা হরণ করার উদ্দেশ্যে। কিন্তু ভরত পাখির গান যেমন স্তব্ধ করা যায় না, তেমনি মানুষের স্বাধীনতা স্পৃহাকে নিশ্চিহ্ন করা যায় না।
কর্ম সম্পর্কে তিনি বলেন, 'আকাঙ্ক্ষা ছাড়া জীবন অন্ধকার। কিন্তু জ্ঞান ছাড়া সব আকাঙ্ক্ষা অন্ধ। আবার কর্ম ছাড়া সব জ্ঞান অর্থহীন। কিন্তু ভালোবাসা ছাড়া সব কর্মই অসার। তুমি যদি ভালোবেসে কোনো কাজ করো তাহলে তুমি নিজের সঙ্গে, অন্যের সঙ্গে, ঈশ্বরের সঙ্গে একাত্ম হবে।'
আকাঙ্ক্ষা, জ্ঞান, কর্ম, ভালোবাসা ও ঈশ্বরের মধ্যে কোনো পার্থক্যরেখা টানা যায় না। আকাঙ্ক্ষা, জ্ঞান, কর্ম ও ভালোবাসার মধ্যেই বাস করেন ঈশ্বর।
তোমার প্রয়োজন ও আনন্দের জন্য তুমি যা তৈরি করেছ তার সবকিছু নিয়ে তুমি সেখানে প্রবেশ করো। কারণ তুমি স্বপ্ন-কল্পনায় তোমার অর্জনের ঊধর্ে্ব উঠতে পার না কিংবা তোমার বিনয় তাদের নৈরাজ্যকে স্পর্শ করতে পারে না।
মানুষ ও তার কাজকেই তিনি সবার ওপরে স্থান দিয়েছেন। কাজের মধ্য দিয়েই মানুষে-মানুষে এবং মানুষে-ঈশ্বরে মিলন ঘটে, যদি সেই কাজের সঙ্গে ভালোবাসা নিবিড়ভাবে গ্রথিত থাকে। এক কথায় তিনি মানব ধর্মকেই উচ্চতম আসনে স্থান দিয়েছেন। সমগ্র কবিতাটি পড়লে বোঝা যায় ধর্ম বলতে তিনি কী বোঝেন। মধ্যযুগের কবি চণ্ডীদাসের সঙ্গে তার অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটে যায়। সেই সঙ্গে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের। তারা সমসাময়িক। প্রায় একই সময়ে তারা বলেছেন_ প্রত্যেকের হৃদয়ই সবচেয়ে বড় উপাসনালয়। ঈশ্বর মানুষের হৃদয়েই বাস করেন। তাকে খুঁজতে বাইরে কোনো উপাসনালয়ে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। মন নামক 'উপাসনালয়েই' ঈশ্বরের বাস। কোনো গ্রন্থে নয়, বাইরের কোনো উপাসনালয়েও নয়। এখানে চণ্ডীদাস, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ও জিবরান এক মোহনায় এসে মিলিত হন।
© শহিদুল ইসলাম
পরিচালক, বঙ্গবন্ধু ইনস্টিটিউট অব লিবারেশন ওয়ার অ্যান্ড বাংলাদেশ স্টাডিজ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ
পরিচালক, বঙ্গবন্ধু ইনস্টিটিউট অব লিবারেশন ওয়ার অ্যান্ড বাংলাদেশ স্টাডিজ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ